1. alhasansarkar@gmail.com : alhasansarkar :
  2. atowarrana0@gmail.com : Atowar :
  3. tusherimran1@gmail.com : bnreporter :
  4. raihanmia61@gmail.com : Raihan Sheikh : Raihan Sheikh
  5. shehan@gmail.com : Shehan :
  6. test@gmail.com : Test :
নবজাতক চুরির অভিযোগ চিকিৎসকসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা - Bangla Reporter
শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৪১ অপরাহ্ন
শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৪১ অপরাহ্ন

নবজাতক চুরির অভিযোগ চিকিৎসকসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

নিউজ ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৩ মে, ২০২৩
  • ৪৫ বার পঠিত

রাজশাহীতে নবজাতক চুরির অভিযোগে চিকিৎসকসহ চার জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়েছে।

মানবপাচার আইনে নগরীর রাজপাড়া থানায় রোববার (২১ মে) রাজশাহীর তালাইমারী এলাকার সৈয়দা তামান্না আখতার নামের এক নারী বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন।

নগরীর রাজপাড়া থানার এসআই কাজল নন্দী জানান, মামলায় রাজশাহী রয়েল হাসপাতালের গাইনি বিভাগের চিকিৎসক নিশাত আনাম বর্ণা ও অ্যানেস্থেসিয়া বিভাগের চিকিৎসক আলী চৌধুরী রিমনসহ চার জনকে আসামি করা হয়েছে। মানবপাচার আইনে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে।

রোগী ও স্বজনদের অভিযোগ, তামান্না আখতারের গর্ভে দুটি সন্তান ছিল। বৃহস্পতিবার (১৮ মে) সৈয়দা তামান্না আখতারের প্রসব বেদনা উঠলে রাজশাহী নগরীর লক্ষ্মীপুর এলাকার রয়েল হাসপাতালে যান। এক ঘণ্টা পর রোগীকে ওটি থেকে বের করা হয়। সেখানে ওটিতে নেওয়ার পর রোগীকে অ্যানেস্থেসিয়ার (অজ্ঞান করার) ইনজেকশনও দেওয়া হয়। এরপর তিনি বাচ্চা প্রসব করেছেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তার সেই বাচ্চা চুরি করেছে।

সৈয়দ তামান্না আখতার বলেন, আমি ৯ মাস ১২ দিনের অন্তঃসত্ত্বা ছিলাম। এর আগেও আমি ডাক্তার দেখিয়েছি। আলট্রাসনোগ্রামে দেখা গেছে যে একটি ছেলে ও মেয়ে রয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে হাসপাতালে ভর্তির পর আমাকে ওটিতে নেওয়া হয়। এর আগে আমার সব কাগজপত্র জমা দিলে আমাকে একটি ইনজেকশন দেওয়া হয়।

তিনি বলেন, ওটিতে নেওয়ার পর তারা আমার সঙ্গে বাজে আচরণ করতে থাকেন। এর কিছুক্ষণ পরে চিকিৎসক ডাক্তার নিশাত আনাম বর্ণা বলেন, এদিকে দেখেন। তখন আমি বুঝতে পারলাম আমার পুরো শরীর ঝাঁকি দিচ্ছে। মনে হলো বাচ্চা টেনে বের করে নেওয়া হচ্ছে। এরপর আমার আর কিছু মনে নেই। যখন জ্ঞান ফিরলো তখন আমি জানতে পারলাম আমার পেটে নাকি কোনো বাচ্চা ছিল না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রয়েল হাসপাতালের অ্যানেস্থেসিয়ার চিকিৎসক আলী চৌধুরী রিমন বলেন, রোগীর অবস্থা গুরুতর ছিল। তার ভাইয়ের কাছে শুনেছেন তার পেটে দুইটা বাচ্চা ছিল। তাই তিনি অজ্ঞান করার ইনজেকশন দেন।

তবে গাইনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিশাত আনাম বর্ণা বলেন, একজন নারী প্রেগন্যান্সির সব সিম্পটম নিয়ে এখানে এসেছিলেন।

তিনি দাবি করেন, রোগীর স্বজনরা কোনো কাগজপত্র জমা দিতে পারেননি। তার কাছে কোনো পরামর্শও নেওয়া হয়নি।

Facebook Comments Box
এ জাতীয় আরও খবর
© All rights reserved © 2023 Bnrepoter
Design Customized By Shakil IT Park